কওমী মাদ্রাসার সকল জামাতের কিতাব (দরসে নেজামীর কিতাব সমুহ PDF)

🔹 কওমী মাদ্রাসার সিলেবাস 🔹

বাংলাদেশে প্রচলিত প্রধান দুই ধারার মাদ্রাসার মধ্যে একটি। আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাআত ও দারুল উলুম দেওবন্দের আদর্শ, মূলনীতি ও মত-পথের অনুসরণে মুসলিম জনসাধারণের আর্থিক সহায়তায় আলেমদের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত ইসলামি শিক্ষাকেন্দ্রকে কওমি মাদ্রাসা বলা হয়। ১৮৬৬ সালে দারুল উলুম দেওবন্দের গোড়াপত্তনের মাধ্যমে এধরনের শিক্ষা পদ্ধতির সূচনা হয়। দারুল উলুম দেওবন্দের অনুসরণে ১৯০১ সালে দারুল উলুম হাটহাজারী প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বাংলাদেশে কওমি মাদ্রাসা শিক্ষার সূত্রপাত ঘটে।
কওমী মাদ্রাসার পাঠ্যবইকে দরসে
নেজামী বলা হয়।

দারুল উলুম দেওবন্দ

দরসে নিজামি নাম করণের কারণ।

(উর্দু: درسِ نظامی‎‎) হল মোল্লা নেজামুদ্দিন সাহালাভী কর্তৃক প্রণীত বিখ্যাত ইসলামী শিক্ষা পাঠ্যক্রম। মোল্লা নেজামুদ্দিন ১৬৭৭-৭৮ সালে তৎকালীন হিন্দুস্তান তথা বর্তমান ভারতের উত্তর প্রদেশের সাহালী শহরে জন্ম গ্রহণ করেন। তাই তাকে মোল্লা নেজামুদ্দিন সাহালাভী বলা হয়। আর তার নামানুসারে তার প্রণীত শিক্ষ্যা পাঠ্যক্রম বা শিক্ষা ব্যাবস্থাকে 'দরসে নিজামি' নামকরণ করা হয়েছে। কিছু পরিবর্তন সহ এই পদ্ধতি বা সিলেবাসই বর্তমানে ভারতীয় উপমহাদেশ (পূর্বের হিন্দুস্তান) তথা ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের কওমী বা আরবী মাদ্রাসা সমূহে বিদ্যমান। এগারটি স্বতন্ত্র বিষয়ের সমন্বয়ে গঠিত হয় দরসে নেজামি।

দরসে নিজামী সিলেবাসভুুক্ত বিষয়গুলো হচ্ছে তাফসির (কুরআনের অনুচ্ছেদ), হিফজ (কোরআন মুখস্থ), নাহু এবং সরফ (আরবি বাক্য গঠন এবং ব্যাকরণ ), ফারসি, উর্দু, তারিখ (ইসলামিক ইতিহাস), ফিকহ (ইসলামিক আইনশাসন) এবং শরীয়াহ (ইসলামিক আইন) ইত্যাদি।তথ্য সুত্রঃ উইকিপিডিয়া 

 জামাত ভিত্তিক কিতাব ডাউনলোড করুন 

নতুন করে কোন কিতাবের প্রয়োজন হলে কমেন্ট করুন। 
পরবর্তী সময়ে আমরা যুক্ত করে দিবো ইনশাআল্লাহ।এছাড়াও যে কোন কিতাবের প্রয়োজন হলে কিতাবের নাম লিখে কমেন্ট করুন, আমরা ওয়েবসাইটে পাবলিশ করে দিবো। যে কোন ধরনের হ্যাল্প পেতে আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে মেসেজ করুন। 

Post a Comment

Previous Post Next Post